সংসারিক হতে শারীরিক মিলন কেন সময়মত করতে হবে।

 সংসারিক হতে শারীরিক মিলন কেন সময়মত করতে হবে।

বাঁচতে হলে জানতে হবে। 


সংসারিক হতে শারীরিক মিলন কেন সময়মত করতে হবে।






সাংসারিক জীবনে শারীরিক মিলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি সাংসারিক সম্পর্কগুলির মধ্যে সম্পৃক্ততা, আত্মীয়তা এবং ভালবাসার মূল স্তম্ভ। এটি মোটামুটি সময়ে আপনার পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটানোর মাধ্যমে হতে পারে। শারীরিক মিলন না থাকলে মনোযোগ ও সম্পর্কে অস্থির তারা আত্মঘাতী হতে পারে। তাই সময় কাটানো ও নিজের সম্পর্ক সম্পাদনের জন্য শারীরিক মিলন খুবই জরুরী। এবং সাংসারিক জীবনকে সুখময় করতে আমাদের শারীরিক মিলনের প্রতি কঠোর নজরদারি করতে হবে। মনে রাখতে হবে আপনে যতবেশী মিলনে আপনার সঙ্গীকে আকৃষ্ট করতে পারবেন তত বেশি আপনার দাম্পত্ত জীবনে সুখি হবেন।



শাররিক মিলনের উপকারিতা 

শারীরিক মিলনের অনেক উপকারীতা রয়েছে:
1. **বন্ধুত্ব এবং সম্পর্কে মজার সৃষ্টি**: শারীরিক মিলন বন্ধুত্বের মাঝে অনেক উৎসর্গ করে তুলে। এটি বন্ধুদের মধ্যে আত্মীয়তা, বিশ্বাস এবং সম্পর্কের ভাবটি বৃদ্ধি করে। আপনি যদি কখনও আপনার বন্ধুর সাথে শারিরিক মিলনে আকৃষ্ট হতে পারেন তবে আপনাদের মধ্যে বন্ধুত্তের ঘনত্ব বাড়তে থাকবে। মনে রাখতে হবে আমরা সামাজিক জীব। আমাদের কে একটি সমাজে বাস করতে হয়, তাই সামাজিক ভাবে যতটুকু করা যায় সেই বিষয়টির উপর বিশেষ নজর রাখতে হবে।
2. **স্বাস্থ্যের উন্নতি**: শারীরিক মিলন স্বাস্থ্যকর জীবনের সৃষ্টি করে। এটি মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে। প্রতিদিনের শারীরিক কার্যকলাপ মানসিক চাপ কমায় এবং স্বাস্থ্যকর জীবন প্রমাণিত করে। আপনার মন প্রফুল্ল রাখে, আপনাকে যে কোন সিদ্ধান্ত নিতে মানসিক ভাবে ফিট রাখে।সুতরাং আপনার সাংসারিক জীবনে সুখের জন্য
3. **সাংসারিক সম্পর্কে স্থিতিশীলতা**: পরিবারের সদস্যের মধ্যে শারীরিক মিলন সাংসারিক সম্পর্কে স্থিতিশীলতা ও সমন্বয় সৃষ্টি করে। এটি পরিবারের মধ্যে বাঁধুনি তৈরি করে এবং আত্মীয়তা বৃদ্ধি করে।
4. **আত্মবিশ্বাস এবং সম্প্রেম বৃদ্ধি**: শারীরিক মিলন আত্মবিশ্বাস ও সম্প্রেমের মধ্যে বৃদ্ধি করে। যে সব সময় আপনি আপনার সম্পর্কের ক্ষেত্রে সুস্থ, তাতে আপনি আত্মবিশ্বাসের সাথে এগিয়ে যেতে পারেন।
5. **স্থায়িত্ব ও সমর্থন**: পরিবারে এবং বন্ধুবান্ধবের মধ্যে শারীরিক মিলন স্থায়িত্ব এবং সমর্থন প্রদান করে। এটি সম্পর্কের মাঝে সুস্থ সম্পর্ক স্থাপনে সাহায্য করে এবং প্রতিটি সমস্যার সমাধানে সমর্থ করে।
সারসংক্ষেপে, শারীরিক মিলন না থাকলে মানুষের জীবন অসম্পূর্ণ হতে পারে, তাই এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংসার আপনার , ঐখানে সুখও আপনাদের কেই আনতে হবে। 


মিলনের জন্য সবচেয়ে ভাল সময় 
শারীরিক মিলনের জন্য সময় ততটা বেশি ভাল যা সম্পূর্ণ এবং নিরাপদ ভাবে আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য সুযোগ দেয়। এটি শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্কের জন্য নয়, বরং মানসিক ও আধ্যাত্মিক সম্পর্কের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। দিন ও রাতের বিভিন্ন সময়ে শরীরে হরমোনের মাত্রা বাড়ে-কমে। হরমোনের বাড়তি সময়ে মেয়েদের শরীরে কর্টিসল হরমোনের পরিমাণ বেশি হয়। এতে তাদের শক্তি ও মনোযোগ বেশি থাকে। অন্যদিকে একই সময়ে পুরুষের শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের পরিমাণ বেশি থাকে, ফলে তারা মিলনের সময়ে সঙ্গীর চাহিদা ও অনুভূতির প্রতি বেশি মনযোগী হয়ে থাকেন। ফলে এ সময় শারীরিক সম্পর্কের সুফল পান দুজনেই।

3. **উদ্যান বা প্রাকৃতিক জায়গা ভ্রমণ**: প্রাকৃতিক জায়গা যেমন উদ্যান বা বনে ভ্রমণ করা অত্যন্ত সুখদ এবং সম্পূর্ণ শারীরিক মিলনের জন্য উপযুক্ত সময়। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে প্রাকৃতিক পরিবেশে সময় কাটানো শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য এক বিশেষ মাধ্যম।

1. **সকাল**: সকালের সময় শারীরিক মিলনের জন্য একটি অত্যন্ত ভাল সময়। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সকালে ঘুম থেকে উঠে মিলনের সুযোগ পাওয়া যায়। এটি সকালের নিম্ন চাপ সময় যখন সবাই উপস্থিত থাকে এবং সময় ব্যবহারে কোন বাধা নেই। সকালে সকলের শরীর ও বেশ ভালো থাকে তাই, সকালে বা ভোড়রাতে সেক্স করার জন্য সবচাইতে ভাল সময়।

2. **বিকাল**: বিকালে অনেক মানুষ কাজের পর ঘরে ফিরে তাদের পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ পাওয়া যায়। এটি সাংসারিক মিলনের জন্য আরও একটি ভাল সময়। 



4. **রাত**: সন্ধ্যার সময় পরিবারের সদস্যদের সম্মিলনের জন্য একটি অন্যতম ভাল সময়। দিনের কাজের পর সবাই ঘরে ফিরে একত্রে বসে আলাপ করতে পারে এবং একটি সংঘাতমুক্ত আত্মার সাথে সময় কাটাতে পারে। 


এই সময়গুলি শারীরিক মিলনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এবং উপকারী। তবে, মানসিক এবং আধ্যাত্মিক মিলনের জন্যও এই সময়গুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।




Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url